চেয়্যারম্যান মহোদয়ের বাণী
“কর্মমুখী শিক্ষা কর্মসংস্থানের প্রধান সহায়ক” এই প্রতিপাদ্য বিষয়ের আলোকে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ছাত্র-ছাত্রীদের তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর আধুনিক ও কর্মমুখী শিক্ষা দিয়ে আত্নকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করাই আমাদের লক্ষ্য। শিক্ষামন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বীকৃত এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড অধিভূক্ত ঢাকায় এ অবস্থিত “খাজা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট” ডিপ্লোমা–ইন–ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রম পরিচালনা করে আসছে।
আমাদের এই প্রতিষ্ঠানে সাধারণ ও কারিগরি সমন্বিত শিক্ষা প্রচেষ্টার মাধ্যমে একজন ছাত্রছাত্রীকে আত্মনির্ভরশীল, ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ও মানবতাবোধে উদ্দীপ্ত করে তার বৃহত্তর কর্মজীবনে প্রবেশ পথকে উন্মুক্ত করতে সাহায্য করবে এবং মানবিক গুণাবলীর বিকাশসহ শৃঙ্খলার অনুসরণ ও অনুশীলনের মাধ্যমে সুনাগরিক হিসাবে গড়ে তুলে যদি সমাজ জীবনকে সুন্দর ও সমৃদ্ধতায় পূর্ণতা দান করে, সর্বোপরি শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সুন্দর মানসিকতাকে বিকশিত করে আমি তখনই খুঁজে পাবো এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সার্থকতা।
খাজা মজিবুল হক
প্রতিষ্ঠাতা চেয়্যারম্যান
খাজা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
মহাখালী, ঢাকা।
খাজা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
মহাখালী, ঢাকা।
অধ্যক্ষের বাণী
“কর্মমুখী শিক্ষা কর্মসংস্থানের প্রধান সহায়ক” এই প্রতিপাদ্য বিষয়ের আলোকে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত আমাদের প্রিয় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ছাত্র-ছাত্রীদের তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর আধুনিক ও কর্মমুখী শিক্ষা দিয়ে আত্নকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করাই আমাদের লক্ষ্য। শিক্ষামন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বীকৃত এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষাবোর্ড অধিভূক্ত ঢাকায় এ অবস্থিত “খাজা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট” ডিপ্লোমা–ইন–ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষাক্রম পরিচালনা করে আসছে।
আমাদের এই প্রতিষ্ঠানে সাধারণ ও কারিগরি সমন্বিত শিক্ষা প্রচেষ্টার মাধ্যমে একজন ছাত্রছাত্রীকে আত্মনির্ভরশীল, ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ও মানবতাবোধে উদ্দীপ্ত করে তার বৃহত্তর কর্মজীবনে প্রবেশ পথকে উন্মুক্ত করতে সাহায্য করবে এবং মানবিক গুণাবলীর বিকাশসহ শৃঙ্খলার অনুসরণ ও অনুশীলনের মাধ্যমে সুনাগরিক হিসাবে গড়ে তুলে যদি সমাজ জীবনকে সুন্দর ও সমৃদ্ধতায় পূর্ণতা দান করে, সর্বোপরি শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর সুন্দর মানসিকতাকে বিকশিত করে আমি তখনই খুঁজে পাবো এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সার্থকতা।
কারিগরি শিক্ষায় তত্ত্বীয় পড়াশুনার চেয়ে বাস্তব প্রয়োগে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়, যাতে করে একজন কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তি নিজের যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে সবচেয়ে ভালো কাজের সুযোগ খুঁজে নিতে পারে ।বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা থাকায় কারিগরি শিক্ষাকে চাকুরির ক্ষেত্রেও খুব গুরুত্বের সাথে দেখা হয়।বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তির অগ্রযাত্রার সঙ্গে সঙ্গতি রক্ষা ও সক্ষমতা অর্জন এবং জাতীয় পর্যায়ে উচ্চ শিক্ষা ও আধুনিক জ্ঞান চর্চার ক্ষেত্রে যথাযথ গুরুত্ব প্রদানসহ পঠন-পাঠন ও গবেষনা কার্যক্রম চাকুরির ক্ষেত্র সমপ্রসারণকল্পেই খাজা কর্পোরেশন এর উদ্যোগে খাজা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রতিষ্ঠিত কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা অর্জন করে দক্ষ ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছে। শুধু দেশে নয় দেশের বাহিরেও উচ্চশিক্ষা গ্রহণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যেমে দেশের সুনাম বয়ে আনছে। নতুন প্রজন্মকে কারিগরি শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ করে অনতিবিলম্বে বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে স্থান করে নিতে সক্ষম হবে বলে আমার বিশ্বাস। তাই সকলের প্রতি উদাত্ত আহবান, এখন থেকে আমাদের স্লোগান হোক “সবার জন্য গড়ি দেশ কারিগরি শিক্ষার বাংলাদেশ”।
খাজা মজিবুল হক
প্রতিষ্ঠাতা চেয়্যারম্যান
খাজা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
মহাখালী, ঢাকা।
খাজা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
মহাখালী, ঢাকা।
এস এম বেলায়েত হোসেন
অধ্যক্ষ
খাজা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
মহাখালী, ঢাকা।
খাজা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
মহাখালী, ঢাকা।